FolK MusiC LyricS

        এলি খালি হাতে জাবি খালি হাতে                                     গায়ক:- রামকনই দাস                                     লেখক:- বাসুদেব দাস এলি খালি হাতে যাবি খালি হাতে  ল্যাংটা হয়ে রে তুই জাবি সে পারে  সব ছেড়ে ডাক দেনা তারে  রে মন আমার সব ছেড়ে ডাক দেন তারে।। কোথায় পেলি টাকার পাহাড় দালান কোঠা বাড়ি এই সবই যে তারই দেওয়া তোর বা আছে কি  ও তোর নিজের দেহ নয়রে নিজের  পুড়ে হবে ছাই রে --- সব ছেড়ে ডাক দেনা তারে  রে মন আমার সব ছেড়ে ডাক দেন তারে।। পৃথিবী টা নাট্যশালা মানুষ অভিনেতা কেও বা অভিনেত্রী সাজে সাজে রানী রাজা ।। কেও ভিখারী পথের পথিক কেউ বা ফেরিওয়ালা  বিধিরেতর বই লিখেছে ভাঙ্গা গড়ার খেলা।। বসু বলে যেতে হবে -- অভিনয়ের শেষে রে  সব ছেড়ে ডাক দেনা তারে  রে মন আমার সব ছেড়ে ডাক দেন তারে।। এলি খালি হাতে যাবি খালি হাতে  ল্যাংটা হয়ে র...

             এতো ভালোবাসা মেটে না যে আশা                                              শিল্পী :-গোপাল হালদার এত ভালোবাসা মেটে না যে আশা , মনে হয় আরো কিছু বলবো কি করে তোমাই আমি ভুলবো । কি করে তোমাই আমি ভুলবো না বলা যত কথা হৃদয়েতে আছে গাঁথা হে হৃদয় তোমারই জন্য। 2 তুমি আমি দুজনে একইসাথে প্রেম আগুনে জ্বলবো। কি করে তোমায় আমি ভুলবো । 2 তুমি ছাড়া এ জীবনে কিছুই ভালো লাগে যে মনে হয় সবই যেন শুন্য।। 2 মান বোন  শত বাধা দুজনা একই পথে চলবো ও ও।। কি করে তোমাই আমি ভুলবো । 2 এত ভালোবাসা মেতে না যে আশা মনে হয় আরো কিছু বলবো কি করে তোমাই আমি ভুলবো । কি করে তোমাই আমি ভুলবো । 2

                     প্রেম করেছে প্রেম করেছে রাধা সুন্দর                                     শিল্পী :- ভক্ত দাস বাউল প্রেম করেছে প্রেম করেছে রাধা সুন্দরী জল অনিতে যায় যমুনায় লয়ে গগরী ,  কদম তলায় চিক কালাই বজায় বাঁশি রে। সাজবালাতে জলের ঘটে গিয়েছিল রাই সেই সময় শ্যাম এরদেখা পেলো যমুনায় । 2 কলসি গেল জলে ভেসে শাড়ি গেল ভিজেরে  কদম তলায় চিকন কালাই বজায় বাসীরে।।   প্রেম করেছে প্রেম করেছে রাধা সুন্দরী জল অনিতে যায় যমুনায় লয়ে গগরী , কদম তলায় চিক কালাই বজায় বাঁশি রে  রাই আমাদের রসের নদী দু কুল পাথাই নগর দহে মত্ত হয়ে খেলিছে সাঁতার । প্রেমের ঢেউ লাগলো এসে নবদ্বীপের ঘটে রে, কদম তলায় চিক কালাই বজায় বাঁশি রে ।2 প্রেম করেছে প্রেম করেছে রাধা সুন্দরী জল অনিতে যায় যমুনায় লয়ে গগরী ,  কদম তলায় চিক কালাই বজায় বাঁশি রে 

     খাঁচার ভিতর অচিন পাখি কেমনে আসে যায়। ধরতে পারলে মনবেড়ি দিতাম পাখির পায়।। আট কুঠুরী নয় দরজা আঁটা মধ্যে মধ্যে ঝরকা কাঁটা। তার উপরে সদর কোঠা আয়নামহল তায়।। কপালের ফ্যার নইলে কি আর পাখিটির এমন ব্যবহার। খাঁচা ভেঙ্গে পাখি আমার কোন বনে পালায়।। মন তুই রইলি খাঁচার আশে খাঁচা যে তোর কাঁচা বাঁশে। কোন দিন খাঁচা পড়বে খসে ফকির লালন কেঁদে কয়।।

                    ।। পরমে পরম জানিয়া।।                            ।। ভবার গান ।। এসেছি হেথায় তোমারি আজ্ঞায়, আদেশ করিবা মাত্র যাবো চলিয়া। পরমে পরম জানিয়া। কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহে ডরি না কভু। আমি যে দাশ অনু দাশ, তুমি যে প্রভু। কারন অকারন তোমারি সৃজন, আশ্চার্য হইনা কভু ভীষন দেখিয়া পরমে পরম জানিয়া।। তুমি পাপ,তুমি পুণ্য, সকলি তোমারি দান। আসন পাতিয়া আছো হে মহা মানব প্রাণ। করিছো এই পুতুল খেলা, হাসে তাই ভবা পাগলা। চুড়ান্ত চালাক তুমি, আছো যে মিশিয়া। পরমে পরম জানিয়া।

             ।।  ওগো দয়াময় দিয়ে দুনয়ন ।।                                          গায়ক:- সনজিৎ মন্ডল ওগো  দয়াময় দিয়ে দুনয়ন কেন অন্ধ রেখেছো  আমারে ।               তুমি যে বিশ্বময় বিরাজকর দয়াময় তবু আমি এমন  অভাগা -পাইনা দেখিতে  তোমারে ওগো  দয়াময় দিয়ে দুনয়ন কেন অন্ধ রেখেছো  আমারে ।          ত্রিভুবনএর আলো তুমি জানে সে তো সর্বজন , না পেলে তোমার দেখা আখির কি বা প্রয়োজন। আলোময় এই  সংসার,লাগে যেন অন্ধকার একি জ্বালা বুকের মাঝারে,  কেমনে বোঝাবো তোমারে ওগো  দয়াময় দিয়ে দুনয়ন কেন অন্ধ রেখেছো  আমারে               নয়ন দিলে তব কর সেই দৃষ্টি দান  পাই যেন তোমার দেখা জুড়াতে মোনো প্রান তুমি ছাড়া দয়াল আর কি আছে আমার তাই দয়াল ডাকি তোমারে, কেমনে দেখিব তোমারে, ওগো  দয়াময় দিয়ে দুনয়ন কেন অন্ধ রেখেছো...

                      ।।  হে নিগমানন্দ  ।। হে নিগমানন্দা দাউ প্রভু আনন্দ  নিরানন্দ লও কাড়িয়া আ––আ  নিরানন্দ লও কাড়িয়া আ--আ আসিয়া আমি ভবের মাঝারে , মোজেছি ঠাকুর আশার সংসারে (2) কৃপা করে মোরে কে স্বার্থ ধরে , চরণে নিও কাড়িয়া আ--আ নিরানন্দ লও কাড়িয়া আ--আ হে নিগমানন্দা দাউ প্রভু আনন্দ  নিরা নন্দ লও কাড়িয়া আ––আ  নিরানন্দ লও কাড়িয়া আ--আ কবে তুমি আসিবে ও গো দয়াল হরি, ধীরে ধীরে বাহিবে তবে চারণ তরী  অধম কানাই আছে ,ভব নদীর একপাশে  তবে আশাই পথ চাহিয়া -----য়া নিরানন্দ লও কাড়িয়া আ--আ হে নিগমানন্দা দাউ প্রভু আনন্দ  নিরা নন্দ লও কাড়িয়া আ––আ  নিরানন্দ লও কাড়িয়া আ--আ

    ।।   দুটো কৃষ্ণ কথা বল দুটো হরি কথা বল   ।। কৃষ্ণ কথা ভেবে ভেবে ফ্যালরে নয়ন জল ও মন ময়না  ও মন ময়না ময়না ময়না ময়না দুটো কৃষ্ণ কথা বল দুটো হরি কথা বল । এসেছিলে যে এই মা-টি-তে  যেতে হবে সেই মা-টি-তে। সাড়ে তিন হাত মাটির নিচে ,হবে রে তোর ঘর। ও মন ময়না  ও মন ময়না  ময়না ময়না ময়না দুটো কৃষ্ণ কথা বল দুটো হরি কথা বল । টাকা পয়সা জমিদারি  যেতে হবে সকল ছাড়ি। শেষের দিনে এই হরিনাম,হবে রে সম্বল। ও মন ময়না  ও মন ময়না ময়না ময়না ময়না দুটো কৃষ্ণ কথা বল দুটো হরি কথা বল। যাবে যেদিন ভব পারে  ডাক রে রাধা কৃষ্ণ বলে । হারাধন বাউল বলে ,করিস না আর ছল। ও মন ময়না - ও মন ময়না - ময়না ময়না ময়না দুটো হরি কথা বল দুটো কৃষ্ণ কথা বল ।। কৃষ্ণ কথা ভেবে ভেবে ফ্যাল রে নয়ন জল । ও মন ময়না ও সাধের ময়না  ও পোষা ময়না  ময়না ময়না ময়না  দুটো কৃষ্ণ কথা বল দুটো হরি কথা বল।।